সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বায়ো ওপেন্স কি ? বায়ো ওপেন্স কতটা বিপদ্জনক?

এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাস. অর্থাৎ রাশিয়া এবং ইউক্রেন যখন থেকে সংঘাতে জড়িয়েছে সেই সময় থেকেই একটা শব্দ ঘুরে ফিরে বারবার উচ্চারিত হচ্ছে মিডিয়াতে. কেউ বলছেন রাসায়নিক অস্ত্র. কেউ বলছেন জৈব অস্ত্র. বলা হচ্ছে অবস্থা বেগতিক দেখলেই নাকি রাশিয়া এই অস্ত্র প্রয়োগ করতে পারে. ঘটতে পারে হিরোশিমা নাগাসাকির চেয়েও কয়েকগুণ বিধ্বংসী প্রলয়. ধ্বংস হয়ে যেতে পারে পৃথিবীর একটা অংশের মানব সভ্যতাও. কিন্তু এই জৈব অস্ত্র বা বায়ু ওপেনের কেন এত ভয়. কেন এটিকে মানব সভ্যতার সবচেয়ে বিধ্বংসী আবিষ্কার বলা হয় ?   হিরোশিমা নাগাসাকিতে আমেরিকার পারমানবিক বোমার হামলার ধ্বংস যজ্ঞ দেখেছে পৃথিবী. এর চেয়েও কয়েকগুন বেশি ক্ষয়ক্ষতি যে অস্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব সেটাকে হেলাফেলা করার কোন উপায় নেই. একে অন্যের সাথে লড়াই করতো ঢাল তলোয়ার দিয়ে সেখান থেকে গোলা বারুদ, কামান থেকে বর্তমানের উন্নত যত অস্ত্রশস্ত্র, পারমাণবিক অস্ত্র থেকে শুরু করে সুপারসনিক, আলট্রাসুপারসনিক. মিসাইলের মত তুখড় সব অস্ত্র এখন মানুষের কব্জায়। কিন্তু আজ যে অস্ত্রটি নিয়ে কথা হবে সেটিকে জীবন্ত অস্ত্র বললেও বেশি বলা হবে না. বায়ো ওপেনস যাকে ...

রাশিয়ান হ্যাকাররা এত ভয়ঙ্কর কেন ?

  হ্যাকিং !  খুব ছোট্ট একটা শব্দ কিন্তু এই তাৎপর্য এবং গুরুত্ব দুটোই অপরিসীম. একজন মানুষের জীবন ধ্বংস করার ক্ষমতা তো হ্যাকারদের আছেই. গোটা একটা জাতির অপরিসীম ক্ষতি সাধনা করা সম্ভব. শুধুমাত্র এই হ্যাকিংএর মাধ্যমে. বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা চুরির ঘটনাটা কি উদাহরণ ধরতে পারেন. স্প্যাম মেল পাঠিয়ে সার্ভারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরকারি ছুটির সময়টাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশের কিছু ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করে নিয়েছিল এই হ্যাকাররা. এর মধ্যে কিছু টাকা ফিরিয়ে আনা গেছে সত্যি কিন্তু বেশিরভাগেরই কোন হদিস পাওয়া যায় নি.  সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমায় হ্যাকিং এর দৃশ্য দেখে আপনি যদি ভেবে থাকেন যে ভার্সিটি থেকে ড্রপ আউট হওয়া ক্র্যাক হেডেট কিছুর দরুন দিনরাত কম্পিউটারের সামনে বসে এসব করে ফেলছে তাহলে আপনি বোকার স্বর্গে বাস করছেন । হ্যাঁ এরকম হ্যাকার যে নেই তা নয় । ইন্ডিপেন্ডেন্ট হ্যাকার সংখ্যাও পৃথিবীতে কম নয় । কিন্তু দুনিয়া জুড়ে হ্যাকিংকে যারা শিল্পে পরিণত করেছে যারা হ্যাকার হিসেবে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে হয়ে উঠেছে মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ...

ডাচ ডিজিজ কি ? অর্থনীতি কিভাবে রোগে ভুগতে পারে ?

সো হোয়াট দ্য হেল দিস ডাচ ডিজিজ? ডাচ ডিজিজ শব্দটা শুনলে আপনার স্বাভাবিক ভাবেই মনে হবে এটা কোন রোগের নাম । হ্যাঁ এটা একটা রোগ. তবে মানুষের নয়. কোন প্রাণীরও নয়. তাহলে? এটা মূলত অর্থনীতির একটা সিন্ড্রোম. কিন্তু অর্থনীতির টার্মের সঙ্গে ডিজিজ কথাটা যুক্ত হল কেন? ডাচ বা নেদারল্যান্ড দেশটারই বা কি ভূমিকা এতে?  না এটা বুঝতে আপনাকে অর্থনীতির ছাত্র হতে হবে না ।কিন্তু বিষয়টা বেশ মজার দু হাজার সতেরো সালে বুকিং ইনস্টিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত ডাচ ডিজিজ এন্ড ইকোনমিক ইলনেস ইজি টু ক্যাচ ডিফিকাল্ট টু কিওর শিরোনামের আর্টিকেলের শুরুতেই বলা হয়ে ছিল- what a persistantly low oil price, dose to oil richan prises like what a long cold winter dust to people একথার তাৎপর্য কি?  সহজ বাংলায় বুঝিয়ে বলা যায় যদি বিশ্ববাজারে ক্রমাগতভাবে তেলের দাম কমতে থাকে তখন তেল সমৃদ্ধ তেলের ওপর ভাবে নির্ভরশীল দেশগুলোর অর্থনীতি নানান সমস্যায় ভুগতে পারে. এখানে তেল একটা রূপক মাত্র. তেলের জায়গায় চাল, ডাল, লবণ, চিনি যেকোনো কিছুই হতে পারে. হতে পারে কোন শিল্প যেমন টেক্সটাইল গার্মেন্টস বা ইনফরমেশন টেকনোলজিও. মূল বিষয়টা হচ্ছে...